cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সারা দেশে ডাকা ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানীর উত্তরার বিভিন্ন এলাকায় আন্দোলন করছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে ৪ জন নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ মেডিকেলের চিকিৎসক ডা. রুকনুজ্জামান।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) বেলা ১১টায় উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় আন্দোলনকারীদের দিকে সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পুলিশ।
আজ সকাল থেকেই বিক্ষোভ শুরু করে আন্দোলনকারীরা। উত্তরার আজমপুর বাস স্ট্যান্ডের দিকে অবস্থান নেয় তারা। অন্যদিকে বিএসএস সেন্টারের সামনে অবস্থান নেয় পুলিশ। আন্দোলনকারীরা বিএনএস সেন্টারের দিকে আগালে পুলিশ তাদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ শুরু করে। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় কোটা আন্দোলনকারীরা।
এ ছাড়াও রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বর, শনির আখড়া, কাজলা ও যাত্রাবাড়ী, মেরুল বাড্ডাসহ আরও কিছু জায়গায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আবার কোথাও কোথাও আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষ এখনো চলছে বলেও জানা গেছে।
গত বুধবার (১৭ জুলাই) সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন আসিফ মাহমুদ।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের ওপর হামলার প্রতিবাদ, সন্ত্রাসমুক্ত ক্যাম্পাস নিশ্চিত ও একদফা দাবিতে ১৮ জুলাই সারাদেশে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা করছি।’
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘শুধু হাসপাতাল ও জরুরি সেবা ব্যতীত কোনো প্রতিষ্ঠানের দরজা খুলবে না, অ্যাম্বুলেন্স ব্যতীত সড়কে কোনো গাড়ি চলবে না। সারা দেশের প্রতিটি স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানাচ্ছি আগামীকালকের কর্মসূচি সফল করুন।’